অনলাইনে নতুন ভোটার আবেদন ২০২৪ - NID Card Application
অনলাইনে নতুন ভোটার আবেদন ২০২৪ - NID Card Application

অনলাইনে নতুন ভোটার  আবেদন ২০২৪ – NID Card Application এখানে করুন। ভোটার আইডি কার্ড  হলো বাংলাদেশের নাগরিকের জন্য অমূল্য সার্টিফিকেট । তারজন্য আপনাকে  ভোটার বা এনআইডি কার্ড  করা বাধ্যতামূলক। তাহলে কিভাবে আপনি নতুন ভোটার আইডি কার্ড  করবেন? তারজন্য আমরা একটি সহজ  মাধ্যম আলোচনা করব। যাতে আপনি সে  সঠিক নিয়মে   ভোটার আইডি কার্ড  করতে পারেন।

এখান থেকে আপনি  নতুন ভোটার আবেদন নিয়ম, ভোটার আইডি কার্ড  আবেদন প্রক্রিয়া, ভোটারের জন্য কি কি কাগজ লাগবে, ভোটার আইডি করতে কত দিন সময় লাগে, ভোটার আইডি কার্ডের ছবি কোথায় তুলবেন, ভোটার হওয়ার জন্য যোগ্যতা কি কি লাগবে, ভোটার কার্ড  কি কাজে লাগবে, নতুন ভোটার নোটিশ, কবে থেকে নতুন ভোটার তালিকা করবে, ভোটার আইডি কার্ড  শেষ তারিখ, ভোটার আইডি কার্ড চেক, এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আপনি নতুন ভোটার হন তাহলে পোষ্ট সম্পূর্ণ  পড়ুন।

অনলাইনে নতুন ভোটার আবেদন ২০২৪

অনলাইনে নতুন ভোটার আবেদন কিভাবে করবেন? তাহলে আপনাকে অনলাইন থেকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়ালি ওয়েবসাইট www.services.nidw.gov.bd  প্রবেশ করতে হবে। তারপর প্রোফাইল আবেদন অপশনে গিয়ে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পুরো নাম ও জন্ম তারিখ প্রদান করুন। এবার ভেরিফিকেশন জন্য ক্যাপচা আসবে তা পূরণ করুন। এখন মোবাইল ভেরিফিকেশন ওটিপি দিন এবং ইউজার ও পাসওয়ার্ড দেন।

 ভোটার বা এনআইডি কার্ড আবেদন  করার একমাত্র অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।  উক্ত লিংক  ক্লিক করলে আপনি ভোটার আবেদন ফর্ম পাবেন। ফর্ম  গুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। যাতে কোনো প্রকার ভুল না হয়। প্রয়োজনে আপনি আপনার শিক্ষাগত সার্টিফিকেট, বা মার এনআইডি কার্ড নিয়ে ফর্ম পূরণ করবেন। তাহলে ভুল হওয়ার সম্ভবনা কম থাকে.

কোথায় থেকে ভোটার আইডি জন্য আবেদন করবেন? তারজন্য আপনি যেকোনো মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। তবে আপনি কম্পিউটার বা ল্যাপ্টব ব্যবহার করবেন। তাহলে আবেদন করতে আপনার সহজ হবে।

সমস্ত আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলে আপনি সাবমিট বাটুনে  ক্লিক করুন। আবেদন শেষ হলে আপনি আবেদন কৃত ফর্মটি ডাউনলোড করুন। কিভাবে ভোটার আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করবেন?  আপনি চাইলে আমাদের ভোটার  ফর্ম ডাউনলোড করার নিয়ম পড়ে আসতে পারেন.

NID Card Application Online

NID Card Application Online মাধ্যমে ঘরে বসে নিজে নিজে করতে পারবেন। তারজন্য আপনাকে সকল প্রসেস ভালো ভাবে জানতে হবে। যা আমাদের ওয়েবসাইট services.nidw.gov.bd  থেকে নিয়মগুলো জানতে পারবেন। তাহলে কিভাবে NID Card application করবেন।

How to do nid card application? You will be taken to Election Commission’s own website services.nidw.gov.bd. Now you have to fill your name, date of birth and captcha. Then verify phone number and provide username and password. এবার আবেদন পত্রটি  সাবমিট করে আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করে নির্বাচন কমিশন অফিসে জমা দিন। তাহলে আপনার প্রাথমিক ভাবে আবেদন সম্পূর্ণ হবে। কিভাবে NID Card application download করবেন?  এআইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চাইলে  আরো পড়ুন।

Know how to do NID Card Application Online:

  • Visit services.nidw.gov.bd  website.
  • If there is no account registration then please register.
  • Now enter your name, date of birth.
  • Fill the captcha and click on submit option.
  • From the new page you go to the application or registration link.
  • Now give your district and village.
  • You have to give your parents name.
  • Submit when all information is given.

নতুন ভোটার হতে কি কি কাগজ লাগে

আপনি যদি নতুন ভোটার হতে চান তাহলে  আপনার তথ্যবলি প্রয়োজন পড়বে। কারন  ভোটার হতে হলে কিছু সরকারি কাগজ দেখাতে হবে যা বাধ্যতামূলক । তাহলে ভোটার বা এনআইডি কার্ড করতে কি কি লাগবে?  নতুন ভোটার হওয়ার জন্য জন্ম নিবন্ধন কার্ড ১৭ সংখ্যার, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, আপনার যদি শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকে তাহলে ড্রাইভিং  লাইসেন্স বা  পাসপোর্ট দেখাতে পারেন,  বা মার এনআইডি কার্ড নম্বর,  নাগরিক সনদ পত্র, বাড়ির হোল্ডিং নম্বর শো করাতে পারেন।

ভোটার হতে কি কি কাগজ লাগে জানুনঃ

  1. এসএসসি, জেএসসি, পিএসসি শিক্ষাতগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট.
  2. পাসপোট বা ড্রাইভিং ল্যাইসেন্স (থাকলে)
  3. বা-মার এনআইডি কার্ড
  4. ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন কার্ড ১৭ সংখ্যার
  5. রক্ত গ্রুপ নাম
  6. নাগরিক নগদ পত্র
  7. বিবাহিত হলে সনদ পত্র প্রযোজ্য
  8. পত্যয়ন পত্র

নতুন ভোটার আবেদন যোগ্যতা

অনলাইনে নতুন ভোটার কার্ড আবেদন করতে কি কি যোগ্যতা লাগবে? প্রথমে আপনার বয়স ১৮ বছর হতে হবে। কারন বাংলাদেশে ছেলে মেয়েদের  ১৮ বছর প্রাপ্ত বয়স্ক হিসেবে পরিগণিত হয়। যার আগে কোনো ভোটার বা এনআইড কার্ড আবেদন করা নাই তারা নতুন ভোটার হিসেবে সুযোগ পাবেন।

  • ১৮ বছর পূর্ণ হতে হবে্র।
  • পূর্বে আবেদন করা হয়নি।
  • বাংলাদের জন্ম গ্রহণ করেছে।
  • দেশের নাগরিক হতে হবে।

অনলাইনে নতুন ভোটার আবেদন  করার নিয়ম

ঘরে বসে অনলাইন মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ড আবেদন করতে পারবেন। পূর্বে ভোটার আবেদন করতে হলে ১- ৫ বছর অপেক্ষা করতে হত। কিন্তু এখন আপনি প্রযুক্তির সাহায্যে ‍খুবই কম সময়ে আবেদন করতে পারবেন। ভোটার বা এনআইডি কার্ড আবেদন করতে হলে আপনাকে  তাদের ওয়েবসাইট লিংক জানতে হবে। আপনি কি ভোটারি অফিসিয়ালি  লিংক জানেন?  বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট services.nidw.gov.bd ক্লিক করতে হবে। তাহলে  আপনি আবেদন করার সকল ধাপগুলো পেয়ে যাবেন । ভোটার আইডি আবেদন করার নিয়ম জানুনঃ

ধাপ ১ঃ অ্যাকাউন্ট রেজিষ্ট্রশন

অনলাইনে ভোটার বা এনআইডি কার্ড রেজিষ্ট্রশন করতে প্রথমে https:/www.services.nidw.gov.bd প্রবেশ করতে  হবে। তাহলে আপনি নতুন ইন্টার ফেস পাবেন। যেখানে আপনার নাম, জন্ম তারিখ ও ক্যাপচা পূরণ করতে হবে। তবে নাম  সঠিক ভাবে প্রদান করবেন। কারন ভুল হলে আপনাকে আবার পুনরায় সংশধন করতে হবে।  রেজিষ্ট্রশন করার নিয়ম নিচে দেওয়া হলোঃ

nidgov-1

  • প্রথমে আপনাকে www.services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট প্রবেশ করতে হবে.
  • তারপর আপনার নাম প্রদান করতে হবে.
  • এবার  জন্ম তারিখ দিতে হবে.
  • নিচে ক্যাপচা থাকবে তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে.
  • বহাল বাটুনে ক্লিক করুন.

ধাপ ২ঃ মোবাইল নম্বর প্রদান

এবার আপনাকে মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে। অবশ্যই সচল নম্বরটি ব্যবহার করুন. কারণ মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি যাবে। তারজন্য আপনাকে বিশ্বস্ত কারো মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে। নম্বর প্রদান করা হলে আপনাকে বার্তা পাঠান এখানে ক্লিক করতে হবে।

ধাপ ৩ঃ ওটিপি ভেরিফিকেশন

আপনি যে নম্বর প্রদান করেছেন সে নম্বরে ৬ সংখ্যার একটি ওটিপি যাবে। সেই ওটিপি ভালোভাবে সংরক্ষণ করুন এবং ফাকাঁ ঘরে বসান। তবে ওটিপি আপনাকে ১ মিনিটের মধ্যে প্রদান করতে হবে। যদি ওটিপি যেতে দেরি হয় তাহলে আপনি পুনরায় সেন্ট করতে পারেন। কারণ অনেক সময় প্রযুক্তিগত সম্যসার জন্য ম্যাসেজ যেতে দেরি হয়।

  • যাচাইকরণ জন্য কোর্ডটি প্রদান করুন।
  • শেষে বহাল অপশনে ক্লিক করুন।

ধাপ৪ঃ ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড  প্রদান করুন

এবার আপনার একাউন্ট সুরক্ষা করতে উইজারনেম ও পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হবে। ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড অবশ্যই মনে রাখতে হবে। প্রয়োজনে আপনি নোট করে রাখতে পারেন। কারণ আপনি যখন পুনরায় একাউন্টে প্রবেশ করবেন তখন ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড  দিয়ে লগইন করতে হবে। ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দেওয়ার নিম্ন রুপ হলোঃ

  • ইউজারনেম দিতে হবে (উদাহরণ: asdfg124)
  • পাসওয়ার্ড দিতে হবে ( উদাহরণ: ১২৩৪৫৬)
  • এবার পাসওয়ার্ড  পুনরায় দিতে হবে.
  • বহাল বাটুনে ক্লিক করুন.

ধাপ ৫ঃ হোম পেজ

ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দেওয়া হলে এনআইডি আবেদন সিস্টেম হোম পেজে চলে যাবে। সেখানে আপনি দুইটা অপশন পাবেন।

  1. ব্যক্তিগত
  2. পাসওয়ার্ড পরিবর্তন

এখান থেকে আপনি ব্যক্তিগত অপশনে ক্লিক করতে হবে. সেখানে আপনাকে ব্যক্তিগত সকল যাবতীয় তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে.

ধাপ ৬ঃ ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করুন

এবার আপনাকে ব্যক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। যাতে কোনো প্রকার ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।  ব্যক্তিগত তথ্য পূরণের সকল তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

  • প্রথমে ইডিট অপশনে ক্লিক করুন.
  • আবেদন কারীর নাম বাংলা ও ইংরেজী লিখতে হবে.
  •  লিঙ্গ সিলেক্ট করতে হবে
  • আবেদনকারীর রক্ত গ্রুপ প্রদান করতে হবে.
  • জন্ম নিবন্ধন নম্বর ১৭ সংখ্যার হতে হবে.
  • এবার আপনার জন্ম বয়স প্রদান করতে হবে.
  • জন্ম স্থান নাম লিখতে হবে.
  •  আপনার জাতীয়তা কি তা প্রদান হবে.
  • বিবাহিত বা অবিবাহিত সিলেক্ট করতে হবে.

মাতার ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করুন

মাতার সকল তথ্য  প্রদান করতে হবে। যাতে আপনার মাতার সাথে আপনার যোগসূত্র পাওয়া সহজ হয়। মাতার কোন তথ্য গুলো দিতে হবে? মাতার এনআইডি কতৃক নাম,  মাতার এনআইডি নম্বর, মাতার ভোটার নম্বর দিতে হবে। মাতার  যেসকল তথ্য দিতে হবে নিচে দেওয়া হলো:

  • মাতার নাম বাংলা ও ইংরেজী ( আবশ্যক)
  • মাতার এনআইডি কার্ড নম্বর
  • মাতার ভোটার নম্বর
  • মাতার মৃত্য সনদ

পিতার ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করুন

পিতার তথ্য পূরণ করতে পিতার এনআইডি কার্ড নিয়ে বসুন। যাতে পিতার তথ্য দেওয়া সময় ভুল না হয়। পিতার কোন তথ্য গুলো দেওয়া লাগবে? পিতার নাম. পিতার এনআইডি নম্বর, পিতার ভোটার নম্বর ও পিতার  মৃত্যু সনদ দিতে হবে। যা নিচে বর্ণনা করা হলো :

  • পিতার নাম বাংলা ও ইংরেজী ( আবশ্যক)
  • পিতার এনআইডি নম্বর
  • পিতার ভোটার নম্বর
  • পিতার মৃত্যু সনদ

বি.দ্র. যেসকল ত ঘরে লাল চিহ্ন আছে তা পূরণ করা বাধ্যতা মূলক।

ধাপ ৭. অন্যান্য তথ্য

অন্যান্য অপশনে যে ঘর আছে তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। আপনি কোন শ্রেণী পাস , পেশা , ধর্ম তথ্য গুলো অত্যবশক। এছাড়াও এখানে কোন অপশন পূরণ করবেন তা নিম্নে দেওয়া হলো.

  • শিক্ষাগত যোগ্যতা
  • পেশা
  • ধর্ম
  • সনাক্তকরণ চিহ্ন (যদি থাকে)
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স (যদি থাকে)
  • পাসপোর্ট (যদি থাকে)

ঠিকানা প্রদান করুন

আপনার কোথায় জন্ম হয়েছে? কোন গ্রামে জন্ম ও বসবাস? আপনার স্থায়ী বসবাস কোথায়? কোন জেলা, ইউনিয়ন , থানা, পৌরসভা, পোষ্ট কোর্ড দিতে হবে. যা  নিচে দেওয়া হলো:

  1. বিভাগ
  2. জেলা
  3. উপজেলা
  4. ইউনিয়ন
  5. মৌজা
  6. গ্রাম/রাস্তা
  7. পোস্ট অফিস
  8. পোস্ট কোড
  9. ভোটার এরিয়া

ধাপ ৮. আবেদন কপি সাবমিট

ভোটার বা এনআইডি আবেদন শেষ হলে সাবমিট বাটুনে  ক্লিক করতে হবে। তাহলে আপনার আবেদন সরকারিভাবে জমা পড়বে। তবে সাবমিট করার আগে ভালো ভাবে চেক করে নেন। কারন ভুল হলে আপনি  ঠিক করতে পারবেন। তারজন্য আপনাকে এডিট অপশনে ক্লিক করতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ড আবেদন কপি ডাউনলোড

আপনার ভোটার আইডি কার্ড আবেদন কি সম্পূর্ণ হয়েছে? আপনি  আবেদন প্রক্রিয়া শেষ করুন এবং সাবমিট বাটুনে ক্লিক করুন।  কিভাবে এনআইডি কার্ড আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করবেন? তারজন্য আপনাকে প্রথমে www.services.nidw.gov.bd  যেতে হবে। সেখানে আপনার এ্যাকাউন্ট রেজিষ্ট্রশন করতে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে। তারপর আবেদন নম্বর বা স্লিপ নম্বর ও জন্ম তারিখ দিতে হবে। তাহলে আবেদন কপি পেজে থেকে ctrl+s d প্রেস করুন। তাহলে আপনার ভোটার আইডি আবেদন কপি ডাউনলোড হয়ে যাবে। অথবা  ডাউনলোড বাটুন দেখতে পেলে আপনি সেখানে ক্লিক করুন। এবার আপনি আবেদন কপিটি প্রিন্ট করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড হলে নির্বাচন কমিশন অফিসে জমা দেন। তারা সকল কাগজ পত্র চেক করবে। যদি সব ঠিক থাকে তাহলে আপনাকে বায়োমেট্রিক ও হাতের ছাপের জন্য আহ্বান করা হবে। তারপর আপনাকে ছবি তোলার তারিখ দিবে সে তারিখে ছবি তুলতে হবে। তাহলে আপনার সকল কাজ সম্পূর্ণ হবে। এরপর আপনি প্রয়োজন মত অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

 www. services.nidw.gov.bd Apply

www.services.nidw.gov.bd Apply Online। আপনি কি ভোটার  বা এনআইডি কার্ড জন্য আবেদন করতে চান? তাহলে আপনাকে তাদের অফিসিয়ালি ওয়েবসাইট প্রবেশ করতে হবে। কারন আবেদন ফর্ম একমাত্র www.services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট মাধ্যমে পাবেন। এখানে আপনি আবেদন করার সকল নিয়ম,  ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে  আবেদন করবেন, ভোটার আবেদন করতে কত টাকা খরচ হয়, ভোটার   আইডি কার্ড ডাউনলোড, ভোটার আইডি কার্ড জন্য ছবি তুলার তারিখ, জাতীয় পরিচয় পত্র নোটিশ, কবে থেকে ভোটার আবেদন শুরু হবে, ভোটার আইডি ছবি তোলার তারিখ জানতে পারবেন। যা আপনার জন্য জানা প্রয়োজনীয়।

Voter ID Card Application

Voter ID Card Application অনলাইনে করতে পারবেন। যদি আপনার আইডি কার্ড হওয়ার যোগ্যতা থাকে। কিভাবে Voter ID Card Application করবেন? এনআইডি অফিসিয়ালি ওয়েবসাইট  www.services.nidw.gov.bd প্রবেশ করুন। সেখানে আপনার নাম, জন্ম তারিখ ও ক্যাপচা পূরণ করুন। এবার আপনার বাবা মা নাম , ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা প্রদান করুন। আবেদনকৃত Voter ID Card Application কপি সাবমিট করুন। যখন আপনার ছবি তোলার ডেট দিবে উপজেলায় যোগাযোগ করুন।

আপনি কি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে যাচ্ছেন? তাহলে ওয়েবসাইট থেকে এডিট অপশনে যান। সেখানে আপনার পরিবর্তন বিষয় সেভ করেন। এছাড়াও বিস্তারিত বিষয় জানতে NIDGOV.COM ভিজিট করুন।

FAQ

কিভাবে ভোটার আবেদন করবেন?

উত্তরঃ ভোটার আবেদন করতে  www.services.nidw.gov.bd প্রবেশ করতে হবে। সেখানে থেকে আবেদন বা রেজিষ্ট্রশন অপশনে যান। এবার আপনার নাম, জন্ম তারিখ ,ঠিকানা ও গ্রাম প্রদান করুন। নিচের ক্যাপচা পূরণ করে সাবমিট করুন।

নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন কবে থেকে  শুরু হবে?

বাংলাদেশ সরকারি নিয়ম অনযায়ী প্রক্যেক বছর ভোটার আইডি কার্ড আবেদন হয়। হালদানাগ সময় ইউনিয়ন থেকে আবেদন করতে পারেন। আবার উপজেলা থেকে যেকোনো সময় আবেদন করতে পারেন।

ছবি তোলার কতদিন পরে ভোটার আইডি বা এনআইডি কার্ড পাওয়া  যাবে?

ছবে তোলার ২০ কার্য দিবস পরে আইডি কার্ড অনলাইন থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। তারজন্য আপনাকে অনলাইন স্লিপ নম্বর দিয়ে চেক করতে পারেন। না হলে উপজেলায় গিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন।

ভোটার আইডি কার্ড করতে কত ফি লাগে?

ভোটার আইডি কার্ড করতে কোনো টাকা বা ফি লাগেনা। সাধারণত সরকারি ভাবে সকল আবেদন পক্রিয়া পরিচালিত হয়।

কত বছর বয়স হলে ভোটার হওয়া যাবে?

বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী ১৮ বছর হলে ভোটার আবেদন করতে পারবেন। কারন প্রাপ্ত বয়স্ক বয়স ১৮ কে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।

ভোটার হালনাগাদ কবে হবে  ২০২৪?

ভোটার হালনাগাদ জুন মাসে ১০ তারিকে  শুরু হবে। ২১ জুলাই মধ্যে ভোটার নিবন্ধন সকল কাজ শেষ হবে। বাকি উপজেলা ভোটাররা ২০ নভেম্বর মাসে সুযোগ পাবে।

জাতীয় পরিচয় পত্র বা আইডি কার্ড মেয়াদ কত বছর?

জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড মেয়াদ সাধারণত ১০ বছর হয়ে থাকে। আর আবেদন করার জন্য ১৮ বছর হতে হবে।

By admin

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *